সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার সূচকের পতন হয়েছে ঢাকার পুঁজিবাজের, অন্যদিকে সূচক বেড়েছে চট্টগ্রামে; দুই বাজারেই লেনদেন বাড়লেও বেশিরভাগ কোম্পানির দাম নিম্নমুখী।
সারাদিনের লেনদেনে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ২৩ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ২ এবং ব্লুচিপ সূচক ডিএস৩০ কমেছে ৩ পয়েন্ট করে।
ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া ৩৯৫ কোম্পানির মধ্যে বেশিরভাগের দাম নিম্নমুখী। ৯৬ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২৫৫ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৪৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
ক্যাটাগরি হিসাবে এ, বি, জেড- তিন ক্যাটাগরিতেই বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম নিম্নমুখী। সর্বোচ্চ লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির এ ক্যাটাগরিতে ৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩৪ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
ব্লক মার্কেটে ৩০ কোম্পানির ৩৩ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে। ব্র্যাক ব্যাংক সর্বোচ্চ ১৮ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।
সারাদিনে ডিএসইতে ৭৩৬ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে যা গতদিন ছিল ৬১৯ কোটি টাকা।
প্রায় ১০ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষে প্রগতি ইনস্যুরেন্স লিমিটেড এবং ৮ শতাংশের ওপরে দর হারিয়ে তলানিতে খুলনা প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিং লিমিটেড।
অন্যদিকে সূচকের উত্থান হয়েছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই); সারাদিনে সার্বিক সূচক বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।
সূচক বাড়লেও বেশিরভাগ কোম্পানির দাম ছিল নিম্নমুখী। লেনদেনে অংশ নেয়া ২০০ কোম্পানির মধ্যে ৭৬ কোম্পানির দর বাড়লেও দর কমেছে ১০০ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
সিএসইতে মোট ১২ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে যা গতদিন ছিল ১০ কোটি টাকা।
১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষে ইউনিয়ন ব্যাংক এবং প্রায় ৯ শতাংশ দর হারিয়ে তলানিতে আনোয়ার গ্যালভানাইজিং লিমিটেড।
পূর্বের পোস্ট :