গতকালের পতন কাটিয়ে উঠেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই), বেড়েছে প্রধান সূচক, সামগ্রিক লেনদেন এবং তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সারাদিনের লেনদেনে ডিএসই'র প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৯ পয়েন্ট। তবে প্রধান সূচক বাড়লেও সুবিধা করতে পারেনি শরীয়া ভিত্তিক ডিএসইএস এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লুচিপ সূচক ডিএস৩০।

লেনদেন শেষে ডিএসইসি সূচকে আসেনি কোনো পরিবর্তন আর এক পয়েন্ট কমেছে ডিএস৩০।

লেনদেন হওয়া ৩৯৭ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে বেশিরভাগের। ২১২ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে কমেছে ১০৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম, অপরিবর্তিত আছে ৮০ কোম্পানির দাম।

এ, বি, জেড- তিন ক্যাটাগরিতেই বেশিরভাগ কোম্পানির দাম উর্ধ্বমুখী। সর্বোচ্চ লভ্যাংশ দেয়া এ ক্যাটাগরির ২২০ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১১৬, কমেছে ৬১ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ব্লক মার্কেটে ২৪ কোম্পানির ২৩ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে। ইস্টার্ন ব্যাংক পিএলসি সর্বোচ্চ ৭ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে ৫৯৯ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গতদিন ছিল ৫৬৪ কোটি টাকা।

৯ শতাংশের ওপর দর বেড়ে শীর্ষে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক পিএলসি এবং ৭ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইউনিয়ন ক্যাপিটাল লিমিটেড।

উত্থান হয়েছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই), সার্বিক সূচক বেড়েছে ১১ পয়েন্ট।

লেনদেন হওয়া ১৯৭ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৭৯, কমেছে ৮০ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে সিএসইতে। সারাদিনে ১২ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে যা গতদিন ছিল ১৩ কোটি টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে চট্টগ্রামেও শীর্ষে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক এবং ১৯ শতাংশ দর হারিয়ে তলানিতে তাল্লু স্পিনিং মিলস লিমিটেড।