দুবাইয়ের বড় মাঠে দৌড়ে এক–দুই রান নেওয়া চার–ছক্কা মারার চেয়ে অনেক সহজ। একই ভেন্যুতে বাংলাদেশ শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ১৬৯ রান তাড়া করে জিতেছিল। সেই আত্মবিশ্বাস নিয়েও পাকিস্তানের ১৩৬ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ব্যাটসম্যানরা কাল মাথা খাটাতে ভুলে গেলেন।বাংলাদেশের ব্যাটিং দেখে মনে হচ্ছিল, যেন ম্যাচটা জিততেই হবে ১৫–১৮ ওভারের ভেতরে! অথচ ম্যাচের পরিস্থিতি বিচার করে ঠান্ডা মাথায় এগোলে জয় সহজেই আসতে পারত।অস্থিরতায় ভরা ব্যাটিংশুরু থেকেই ব্যাটসম্যানদের ভেতরে ছিল অদ্ভুত অস্থিরতা। পারভেজ হোসেন মাত্র দুটি বল খেললেন—একটি প্রায় চোখেই দেখেননি, দ্বিতীয়টিতে ক্যাচ তুলে আউট। তিনে নামা তাওহিদ হৃদয়ও ব্যর্থ। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ভালো খেলার পর আত্মবিশ্বাসী হলেও কাল ইনিংসটাকে টেনে নিয়ে যেতে পারেননি। ৩০ বলে ৪০ রানের ইনিংস খেলতে পারলে ম্যাচের ভাগ্য পাল্টে যেতে পারত। কিন্তু লেগ সাইডে তুলে মারতে গিয়ে ব্যাটের আগায় লেগে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন তিনি।নুরুল হাসানকে ঘিরেও ছিল বাড়তি আগ্রহ। সুযোগ পেয়েছিলেন নায়ক হওয়ারও। কিন্তু শুরু থেকেই ছিলেন অস্থির। কখনো স্কুপ করতে গেছেন, কখনো এলোমেলো শট খেলেছেন। সায়েম আইয়ুবের বলে ...