টানা পতনের পর ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) উত্থানের মুখ দেখলেও পতন হয়েছে চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, যদিও সারাদিনের লেনদেনে বেশিরভাগ কোম্পানির দাম বেড়েছে দুই বাজারেই।
সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে লেনদেন শেষে ডিএসই'র প্রধান সূচক বেড়েছে ৪৫ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়া ভিত্তিক ডিএসইএস ১৩ এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক বেড়েছে ১৮ পয়েন্ট।
লেনদেনে অংশ নেয়া ৩৯৭ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে বেশিরভাগের; ২৮৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে কমেছে ৬০ কোম্পানির শেয়ারের দাম এবং অপরিবর্তিত আছে ৪৮ কোম্পানির দাম।
এ, বি, জেড- তিন ক্যাটাগরিতে বেশিরভাগের দাম ঊর্ধ্বমুখী। বিশেষ করে সর্বোচ্চ লভ্যাংশ দেয়া এ ক্যাটাগরিতে লেনদেন হওয়া ২১৯ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৬১, কমেছে ২৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
ব্লক মার্কেটে ২৪ কোম্পানির ১১ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে। ঊর্ধ্বমুখী সুগার মিলস লিমিটেড সর্বোচ্চ ১ কোটি ৮০ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।
সারাদিনের ডিএসইতে ৫৭৬ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গতদিন ছিল ৪৬৭ কোটি টাকা।
প্রায় ১০ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষে ইনটেক লিমিটেড এবং ৯ শতাংশের ওপরে দর হারিয়ে তলানিতে রিজেন্ট টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড।
ডিএসইতে উত্থান হলেও সূচকের পতন হয়েছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই); সার্বিক সূচক কমেছে ২ পয়েন্ট।
সূচক কমলেও লেনদেন হওয়া ১৯৮ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে বেশিরভাগের। ১০৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে কমেছে ৮৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম, অপরিবর্তিত আছে ১১ কোম্পানির দাম।
সারাদিনে সিএসইতে ১০ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গতদিন ছিল ১২ কোটি টাকা।
১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতেও শীর্ষে ইনটেক লিমিটেড এবং ৯ শতাংশের ওপরে দর হারিয়ে তলানিতে ন্যাশনাল লাইফ ইনস্যুরেন্স।